উল্লেখ্য,গত প্রায় ৩ মাস পূর্বে ইনাতগঞ্জ ইউনিয়নের চন্ডিপুর গ্রামের আমিনুর রহমান ইনাতগঞ্জ বাজার থেকে একটি লাইটেস রজার্ভ ঢাকা নিয়া যান। পথিমধ্যে আমিনুর লাইটেসের চালক আকাশকে তুচ্চ বিষয় নিয়ে মারপিট করেন। ঘটনার দুইদিন পর ইনাতগঞ্জ বাজারে আমিনুরের লোকজনের সাথে ইনাতগঞ্জ শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সংঘর্ষ হয়। তবে এ ঘটনার সাথে আশাহীদ আলী আশার কোন সম্পৃক্ততা নেই। সে বিষয়টি জানেওনা। আশাহীদ আলী আশার সাথে আমিনুরের পূর্ব বিরোধ রয়েছে। যার কারনে আশাহীদকে আসামী করা হয়।
পরে বিষয়টি মীমাংসার লক্ষে উভয়ের সম্মতিতে ইনাতগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ে এক শালিস বৈঠক বসে। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ বাস মালিক সমিতির সভাপতি সজিব আলী,তৎকালীন নবীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফজলুল হক চৌধুরী সেলিম,
নবীগঞ্জ সমিতির সভপতি ইয়াওর মিয়া,ইনাতগঞ্জ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান বজলুর রশীদ,ইনাতগঞ্জ আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল খালিক,সাবেক সভাপতি আজিজুরনরহমান,সাধারন সম্পাদক মুজিবুর রহমান প্রমূখ। এছাড়াও এলাকার নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
দীর্ঘ আলোচনার পর বিচারক মন্ডলী উভয়ের মধ্যে সৃষ্ট বিরোধের মীমাংসা করে দেন।
বিষয়টি শেস হওয়ার ৩ মাস পর আমিনুর রহমান পূর্ব বিরোধের কারনে সাংবাদিক আশাহীদ আলী আশাকে প্রধান আসামী করে শ্রমিক নেতা জুয়েল খাঁন ও আকাশকে আসামী করে গত ২৯ মে আদালতে মামলা দায়ের করেন। বিষয়টি ইনাতগঞ্জ এলাকায় জানাজানি হলে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
Leave a Reply