এছাড়া উপস্থিত ছিলেন ইনাতগ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বজলুর রশীদ,জগন্নাথপুর উপজেলার পাইলগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী মখলিছ মিয়াসহ দুই উপজেলার জনসাধারন।
বাজার পরিদর্শন শেষে আলীগগঞ্জ বাজারে এক আলোচনা সভা অনুষ্টিত হয়।
বক্তব্য রাখেন নবীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মহি উদ্দিন ও জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: মেহেদি হাসান।
পাইলগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী মখলিছ মিয়া,ইনাতগ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বজলুর রশীদ প্রমূখ।
নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মহি উদ্দিন ও জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: মেহেদি হাসান ইনাতগঞ্জ ও পাইলগাঁও ইউনিয়নবাসীর উদ্যোশ্য বলেন,ভৌগলিক অবস্থানগত কারনে আপনারা যুগ যুগ ধরে একসাথে বসবাস করে আসছেন। বাজারের নামকরন নিয়ে আপনারা কোন ধরনের সংঘাতে জড়াবেননা। পূর্বের ন্যায় আপনারা এক সাথে মিলেমিশে চলবেন বলে আমরা বিশ্বাস করি।
তারা বলেন আমরা সরেজমিনে এসে দেখে গেলাম। আমরা প্রতিবেদন পাঠাবো। তারপর বিভাগীয় কমিশনার স্যার এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দিবেন।
সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত কোন বিরোধে না জড়ানোর জন্য এলাকাবাসীর প্রতি তারা আহবান জানান।
উল্লেখ্য,নবীগঞ্জ উপজেলার ইনাতগঞ্জ বাজার শত বছরের একটি পুরাতন ও ঐতিহ্যবাহী বাজার। ভৌগলিক অবস্থানগত কারনে ইনাতগঞ্জ বাজারে জগন্নাথপুর উপজেলার কিছু ভূমি সংযুক্ত হয়েছে।
তাছাড়া সমপ্রতি ইনাতগঞ্জ বাজারের পাশে জগন্নাথপুর সীমানায় আলীপুর গ্রামের মিহির লাল রায় একটি মার্কেট নির্মান করেন। পরে ওই এলাকাবাসী এই মার্কেটের নাম দেন আলীগঞ্জ বাজার।
ইনাতগঞ্জ এলাকাবাসীর দাবি একটা বাজারের পাশে আরেকটা বাজার স্থাপন আইনী বাধ্যবাধকতা আছে। ইনাতগঞ্জ বাজারের ইতিহাস ঐতিহ্য ধরে রাখতে এটা আলীগঞ্জ বাজার নয়, এর নাম ইনাতগঞ্জ পূর্ব বাজার নামকরনের দাবি জানান। এটা মানতে নারাজ পাইলগাঁও ইউনিয়নবাসী। এ নিয়ে উভয়ের মধ্য বিরোধের সূষ্টি হয়।
Leave a Reply