নামাজে জানাজায় উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি এডভোকেট আবুল ফজল,জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ও নবীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এডভোকেট আলমগীর চৌধুরী,নবীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্নসাধারন সম্পাদক কাজী ওবায়দুল কাদের হেলাল,ইনাতগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাসুদ আহমেদ জিহাদী,ইনাতগঞ্জ আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি আজিজুর রহমান,সাধারন সম্পাদক মুজিবুর রহমান, নবীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি রাকিল হোসেন,উপজেলা যুবলীগ নেতা রাব্বি আহমেদ চৌধুরী মাক্কু,উপজেলা বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক শিহাব আহমেদ চৌধুরী,ইউনিয়ন বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক মেহবুব আলম মোশাহীদ,ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ফখরুল ইসলামসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও মুসল্লিয়ান উপস্থিত ছিলেন।
জানাজাপূর্ব এক সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক এডভোকেট আলমগীর চৌধুরী বলেন,সুবেদ ছিল আওয়ামী যুবলীগের একজন কর্মী। সে ভাল মনের একজন মানুষ ছিল। তার এমন মৃত্যুতে দল একজন পরিক্ষিত নেতাকে হারালো। পরিশেষে তিনি তার রুহের মাগফেরাত কামনা করেন।
উল্লেখ্য,– গত ৪ মার্চ সুবেদ মিয়ার আকত অনুষ্টান সম্পন্ন হয়। আনুষ্ঠানিক ভাবে বউ ঘরে আনা হয়নি। বিকেলে মোটরসাইকেল যোগে শ্রীমঙ্গলে নববধু স্ত্রীর কাছে শশুর বাড়ী যাচ্ছিলেন তিনি। পথিমধ্যে ফুলতলী বাজারে অপর আরেকটি গাড়িকে ওভারটেকিং করতে গেলে বিপরীত দিক থেকে আসা সুনামগঞ্জ এক্সপ্রেস পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এতে মোটরসাইকেলটি দুমড়েমুচড়ে যায়। এসময় গুরুতর আহত হন মোটরসাইকেল আরোহী সুবেদ। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে তাকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। পরে রাত সাড়ে ৮টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সুবেদ আলমের মৃত্যু হয়।
সিলেট ওসমানী হাসপাতালে ময়না তদন্ত শেষে লাশ হিমাগারে রাখা হয়। গতকাল তাহার দুই ভাই,ভাতিজা,ভাতিজা লন্ডন থেকে আসার পর জানাজা শেষে গ্রাম্য কবর স্থানে তাকে দাফন করা হয়।
Leave a Reply