পানিবন্দি নিজেই। তবুও বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে বন্যার্ত মানুষের ঘরবাড়ি দেখেছি। দুর্ভোগের শেষ নেই। বসতঘরের ভিতর পানি এবং বসত বাড়ীতে পানি। এসব বন্যা কবলিত বসত বাড়ীর মানুষদের পোকামাকড়, বিষাক্ত কীটপতঙ্গ সহ বিভিন্ন জীবজন্তুর সাথে লড়াই করে বসবাস করতে হচ্ছে।
এছাড়াও ময়লা আবর্জনা, দুর্গন্ধ নিয়ে থাকতে হয়। অনেকের বাড়ি থেকে পানি নেমেছে তবে মাটি কাদাযুক্ত হওয়ায় চলাফেরায় সীমাহীন দুর্ভোগ যা ভুক্তভোগীরা উপলব্ধি করতে পারবেন। একটা ভীতিকর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এর মধ্যে রাতের অধিকাংশ সময় থাকেনা বিদ্যুৎ। অন্ধকারে পানিবন্দি মানুষের চলাফেরা নিরাপদ নয়।
তবুও বাদ্য হয়ে অসহনীয় গরমে বিদ্যুতবিহীন অন্ধকারে আমাদের পানিবন্দি এলাকার বাসিন্দারা। শিশু, বৃদ্ধ নারী পুরুষ, রোগী যাহাদের পরিবারে রয়েছে তাহাদের বর্তমান অবস্থার বর্ণনা নাই-বা দিলাম। সবমিলিয়ে আমরা একটি দুঃসময় অতিক্রম করছি।
মানবিক কারণে নিম্ন আয়ের মানুষ সহ পানিবন্দি পরিবারের পাশে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে বিত্তবান ব্যক্তিরা এগিয়ে আসছেন। এই মানবতার কথা ভুলে থাকার নয়। পানিবন্দি মানুষের কষ্টের দিন গুলোতে যে সকল বিত্তশালীরা পাশে আছেন সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা।
Leave a Reply