জামাল মিয়া ,ভৈরব প্রতিনিধি ॥ আসন্ন ভৈরব উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ সায়দুল্লাহ মিয়া নৌকা প্রতীক পেয়ে নির্বাচনী মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন । ৩য় ধাপের উপজেলা নির্বাচনে। তিনি সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ভৈরব- উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম,পাড়া,মহল্লায় নির্বাচনী গণসংযোগ,করে চলেছেন। উন্নয়নের দিক তুলে ধরছেন ভোটারদের কাছে ।তিনি জানান আগামী ২৪ মার্চ উপজেলা নির্বাচনে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নৌকায় ভোট দিন তিনি বলেন আগামীতে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে আওয়ামীলীগ সরকারের উন্নয়নের ধারা অব্যাহতের পাশাপাশি ভৈরব,উপজেলাকে আধুনিক শহরে রুপান্তরিতসহ কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে বলে প্রতিশ্রুতি নিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন। উপজেলার ৭ টি ইউনিয়নে ও পৌরসভার ১২ টি ওয়ার্ডে আওয়ামীলীগ সরকার ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে বলে অনেক ভোটাররা মনে করছেন বিশেষ করে রাস্তা-ঘাট,ব্রীজ-কালভার্ট,মসজিদ-মন্দির ও,স্কুল-কলেজের তাই নৌকা প্রতীক নিয়ে আলহাজ্ব মোঃ সায়দুল্লাহ মিয়া বিজয়ী হবে বলে অনেকটা সুনিশ্চিত । তবে সায়দুল্লাহ মিয়া পরিচ্ছন্ন ও ক্লীন ইমেজের প্রার্থী হিসেবে ভোটারদের কাছে তার রয়েছে শতভাগ গ্রহণযোগ্যতা এ নেতা ভোটারদের কাছে আরো বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন বর্ষিয়ান এ রাজনীতিবিদ প্রয়াত রাষ্ট্রপতি আলহাজ্ব মোঃ জিল্লুর রহমানের আস্থাভাজন এবং প্রয়াত রাষ্ট্রপতি মোঃ জিল্লুর রহমানের পুত্র বর্তমান সাংসদ, বিসিবি ও এসিসি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের ঘনিষ্ঠজন ও আস্থাভাজন হওয়ায় নির্বাচনে জয়ের সম্ভাবনা অনেকটাই নিশ্চিত বলে মনে করছেন সাধারন ভোটাররা। এছাড়া ক্ষমতাসীন দলের মনোনীত প্রার্থী হওয়ায় তিনি নির্বাচনে জয়ী হলে এলাকার রাস্তা-ঘাট, ব্রীজ কালভাট সহ এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন হবে বলে মনে করছেন তারা । দলীয় প্রতীকে উপজেলা নির্বাচন এবারই প্রথম অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এদিকে প্রতীক বরাদ্দের পর পরই ভৈরব উপজেলার ৭টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার ১২টি ওয়ার্ডে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত পথ সভা কর্মী সভা, সমাবেশসহ নির্বাচনী প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছে।অনেকটাই জয়ের সম্ভাবনা রয়েছে এ প্রবীণ রাজনীতিবিদের এমনটাই মনে করছে ভৈরববাসী । । ভৈরব উপজেলায় ২ লাখ ৩৩ হাজার ভোটার রয়েছে । আগামী ২৪মার্চ ৩য় ধাপে এ উপজেলার নির্বাচনে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
Leave a Reply