ছাদেকুল ইসলাম রুবেল,গাইবান্ধা প্রতিনিধি ঃ নদী বাঁচলে দেশ বাঁচবে, দেশ বাঁচলে মানুষ বাঁচবে। নদীকে হত্যা করে কোন প্রকার উন্নয়ন মুলক কর্মকান্ড করা যাবে না। যারা নদী ধ্বংস করে উন্নয়ন করতে চায় তারা দেশ এবং দশের শক্রু। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। নদীর জমি ক্রয় করার অধিকার কার নাই। দেশকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে সকলে মিলে নদীকে রক্ষা করতে হবে। প্রাকৃতিক রুপকে বিলিন করে দেয়ার অধিকার কার নাই। তিস্তা নদী দখল করে যারা শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়তে চাচ্ছে তারা সুন্দরগঞ্জকে মেরে ফেলতে চাচ্ছে। পরবর্তী প্রজন্মকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য নদী রক্ষা করা একান্ত প্রয়োজন। এ জন্য সকলকে মিলে এক সাথে কাজ করতে হবে এবং নদী করতে হবে। সোমবার গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলা সম্মেলন কক্ষে উপজেলা নদী রক্ষা কমিটির সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান (সরকারের সচিব) ড. মো. মুজিবুর রহমান হাওলাদার উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. সোলেমান আলীর সভাপতিত্বে অন্যানের বক্তব্য রাখেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য মো. আলাউদ্দিন, কমিশনের সদস্য সুনিয়া মুর্শিদ, মালিক ফিদা খান আব্দল্লাহ, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার আবু তাহের মো. মাসুদ রানা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জেবুন নাহার , জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-পরিচালক মোখলেছুর রহমান, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা নুরুন্নবী সরকার, সুন্দরগঞ্জ প্রেসক্লাব সাধারন সম্পাদক এ মান্নান আকন্দ, ইউপি চেয়ারম্যান ইব্রাহিম খলিলুল্ল্যাহ, নাফিউল ইসলাম জিমি, নজমুল হুদা, জালাল উদ্দিন প্রমুখ। এর আগে নদী কমিশন চেয়ারম্যানসহ গোটাটিম উপজেলার তারাপুর ইউনিয়নের গড়ে উঠা তিস্তা সোলার প্যানেল লিমিটেড এলাকা পরিদর্শন করেন।
Leave a Reply