সর্বোপরি জানাই নোয়াখালী আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজের সুযোগ্য অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা.আব্দুছ ছালাম স্যার যার অনুপ্রেরণা ও দিকনির্দেশনায় আমি সর্বপ্রথম আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজে করোনা ভাইরাস টেস্ট করা সম্ভব এই বিষয়টি সবার সামনে নিয়ে আসি।আবারও ধন্যবাদ জানাই জাতির বিবেক প্রিয় সাংবাদিক ভাইদের যারা এই বিষয়টি মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে প্রচার না করলে এটা বাস্তবায়নের পর্যায়ে নিয়ে আসা যেত কিনা জানি না।”আমাদের দেখা হোক মহামারী শেষে আমাদের দেখা হোক বিজয়ীর বেশে। “জয় বাংলা,জয় বঙ্গবন্ধু”।বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
এ ব্যাপারে আবদুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা.আব্দুছ ছালাম বলেন,অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানায় দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে।যার নির্দেশনায় নোয়াখালী আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজের মাইক্রোবায়োলজি ল্যাবে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (আরটি-পিসিআর) মেশিন এর সহায়তা নিয়ে করোনা ভাইরাস পরীক্ষার প্রসাশনিক অনুমোদন প্রদান করেন ডিজি মহোদয় ।
এছাড়াও কলেজে অত্যাধুনিক মাইক্রোবায়োলজি ল্যাব রয়েছে।উচ্চমানের গবেষক,ডাক্তার ও টেকনোলজিস্ট রয়েছে।ল্যাব স্থাপনের ফলে বৃহত্তর নোয়াখালীবাসীর নভেল করোনা ভাইরাস টেস্ট পরীক্ষা খুব দ্রুত সময়েই করা সম্ভব।ফলে রোগীদের দুর্ভোগ ও কষ্ট অনেকটাই লাঘব হবে।
নোয়াখালী একটি প্রবাসী অধ্যুষিত জেলা। এ জেলার প্রায় আড়াই লাখ প্রবাসী বিভিন্ন দেশে রয়েছেন। সরকারি হিসেবে জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত প্রায় ১৮ হাজার প্রবাসী দেশে এসেছেন। এর মধ্যে শুধু মার্চ মাসেই এসেছেন প্রায় ৮ হাজারের বেশি। যার বেশিরভাগই ইতালিসহ মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসী। করোনা সংক্রমণের হার বেড়ে যাওয়ায় জেলার লাখো মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। ইতোমধ্যে চারজনের করোনা সনাক্ত ও দুইজন মারা গেছেন। প্রায় শতাধিক ব্যক্তির করোনা নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে এ জেলায় করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করতে জেলাবাসীর পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ জানিয়েছেন।
Leave a Reply