শুরু থেকে শেষ পড়যন্ত যা কিছু উল্লেখ করেছে সব ভিত্তিহীন। সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে আমি তার মায়ের সম্পদ দখল করে রেখেছি।এটা মিথ্যা। প্রকৃত সত্য হলো লন্ডন প্রবাসী তার বাবা নাছির উদ্দিন আমার চাচা তাহার সকল সম্পত্তির মালিক। আমার চাচা হবিগঞ্জ নোটারী পাবলিক কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে লিখিতভাবে আমাকে দেখা শুনার সব দায়িত্ব দিয়েছেন।
চাচার এভিডেভিডে স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে বাংলাদেশে তাহার স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি সার্বিক দেখাশুনা,বাসা ভাড়া দেওয়া,বিল্ডিং নির্মাণ করা,জমি জমা ফসল করা,বর্গা চাষ দেয়া,এবং রক্ষানাবেক্ষন ও প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যাবস্থা নেয়ার জন্য আমাকে প্রতিনিধি নিয়োগ করেছেন।
এমন অবস্থায় সেকুল ইসলাম দেশে এসে সকল সম্পত্তি আমার কাছ থেকে জোর পূর্বক ছিনিয়ে নেয়ার পায়তারার লিপ্ত রয়েছে। সে একজন খারাপ প্রকৃতির লোক। সে যদি ভাল হতো তার বাবা তাকে রেখে আমার উপর এতো বড় দায়িত্ব দিতেননা। কারন তার উপর আমার চাচার কোন আস্থা নেই।
সে কিছু করতে না পেরে জগন্নাথপুর থানায় আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করে আমার ভগ্নিপতি ও ভাগনাকে জেল হাজতে পাঠায়। আমি এর নিন্দা জানাই। সঠিক তদন্ত হলে মিথ্যা প্রমানিত হবে।
তাছাড়া গত ১০ নভেম্বর রাতে ইনাতগঞ্জ বাজার হাবিবুর রহমানের দোকানের পেছনে সালিসের কথা বলে ১০০ টাকা ষ্টাম্পে সেকুল ও তার সহযোগীরা আমার ৮ টি দস্তগত জোর পূর্বক নেয়। আমি ষ্টাম উদ্ধারে এ ব্যাপারে জগন্নাথপুর থানায় মামলা করেছি।
তাছাড়া তার সাথে আমার বিরোধের কারন গত দুই বছর পূর্বে সেকুল দেশে এসে তার বাবার সকল সম্পত্তির জাল দলিল করে সেই দলিলে আমাকে সাক্ষি রাখতে চেয়েছিল। আমি রাজি না হওয়ায় সে আমার উপর প্রতিশোধ নিচ্ছে। সে ও তার বাহিনীর কারনে আমি নিরাপত্তাহীন। আমি আমার নিরাপত্তা চাই। পাশাপাশি আমি প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
প্রতিবাদকারী
সুহেল রানা
ইনাতগঞ্জ নবীগঞ্জ
Leave a Reply